স্টাফ রিপোর্টারঃ- ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজয়নগর উপজেলায় তথাকথিত অপসংবাদিকতা ও মিথ্যা সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিক মাইনুদ্দিন রুবেলের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভূক্তভোগী হাজী কাইয়ূম ।
২৫শে এপ্রিল ২০২৫ ইং রোজ শুক্রবার রাত ৮টায় উপজেলা মোড়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ভুক্তভোগী উপজেলার মির্জাপুর চত্বরের হাজী কাইয়ুম মিয়া। তিনি সংবাদ সম্মেলনে জানান, আমি একজন অসুস্থ মানুষ,গত বছর আমি কিছু মাটি বেচাকেনা করতে গিয়ে সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন রুবেল আমাকে অনেক হয়রানি করেছে, এবং অনেক টাকাও নিয়েছে, এমনকি আমাকে দিয়ে তার নিজ বাড়িতে মাটি ও নিয়েছে, তার পরও থেমে নেই । হাজী কাইয়ূম আরও বলেন,এ বছর আমি মাটি ব্যবসার সাথে জড়িত না, মাঈনুদ্দিন রুবেল সাংবাদিক পরিচয়ে বিভিন্ন সময় আমার কাছ থেকে ভয় ভীতি দেখিয়ে টাকা নিয়েছে। এমনকি তার বাড়িতে তিন ট্রাক মাটিও পাঠিয়েছি। সে বিভিন্ন সময় আমাকে হয়রানি করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে হয়রানি করছে, যার কোন ভিত্তি নেই। আমি শুধু আমার সম্মান রক্ষার্থে তাকে চাঁদা দেওয়া দিয়েছি। যেহেতু এই বছর আমি আমার একটা জায়গার মাটি কেটে সমান করিয়াছি। বিজয়নগরে প্রায় লোকই ব্যবসা করে, কিন্তু আমার নামটা কেন আসে। গত ঈদে আমার কাছ ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করলে, আমি অনীহা প্রকাশ করাতে আমার সাথে এমন করতেছে। আমার কাছ থেকে যত টাকা নিয়েছে তার সাক্ষী প্রমান বিকাশ স্টেটমেন্ট আছে। সে নাকি অনেক বড় সাংবাদিক, এস পি ডিসি তার কথামত চলে। মূল কথা তাকে চাঁদা না দেওয়ার কারণে এমন অপবাদ দিচ্ছে। আমি তার তীব্র নিন্দা জানাই, সাথে সাথে সুস্থ তদন্তের মাধ্যমে দোষী যেই হোক আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
কাইয়ুম আরো জানান,আজ আমার সংবাদ সম্মেলন বাধাগ্রস্ত করতে কথিত সাংবাদিক মাঈনুউদ্দিন রুবেল খবর পেয়ে ৬০থেকে৭০টি মটর সাইকেল নিয়ে এসেছিল, তার সাথে প্রায় ১শত জন ক্যাডার ছিল।এক পর্যায়ে কথা কাটাকাটি মাধ্যমে উভয় পক্ষের হাতাহাতিতে একপর্যায়ে কাইয়ুমের চাচা সায়েদ মিয়া ও মাঈনুদ্দিন রুবেলসহ উভয়পক্ষের ২ জন আহত হয়।উক্ত বিষয়ে তদন্ত করে আইন গত ব্যস্তা গ্রহন করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছে ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
আপনার মতামত লিখুন :